Wednesday, July 31, 2019

মোর, কার্ডে কার্ডেই পরিচয়

আমাদের দেশে কত রকমের কার্ড আছে। লাল, নীল সাদা, হলুদ , খয়েরী আরো কত। 
ভেবে পাই না , মানুষের এত কার্ড ??
ছোটো বেলায় শুধু শুনতাম রেশন কার্ড।
এখন... 
১) রেশন কার্ড।
২) BPL কার্ড
৩) কৃষান কার্ড।
৪) এটিএম কার্ড।
৫) ভোটার কার্ড।
৬) আধার কার্ড।
৭) পাসপোর্ট ।
৮) প্যান কার্ড ।
৯) Driving licence কার্ড ।
১০) health insurance card
১১) জব কার্ড
১২ ) পেনশান কার্ড।
এযেন ,মোর, কার্ডে কার্ডেই পরিচয় ...
আরো আছে কিছু আপনারা যোগ করতে চাইলে করুন।

Monday, July 29, 2019

কস্তুরী

কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। ...

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

কস্তুরীনামাঃ সুগন্ধি বহু গুণসম্পন্ন এবং বহু নামসম্পন্ন। এর ঘ্রাণ প্রকৃত যোজনগন্ধা বললে কম বলা হয়। কথিত আছে কস্তুরীর এক তিল পরিমাণ কোন বাড়িতে ফেললে বহু বছর সেখানে এর ঘ্রাণ থাকে। তিন হাজার ভাগ নির্গন্ধ পদার্থের সঙ্গে এর এক ভাগ মেশালে সমস্ত পদার্থই সুবাসিত হয় কস্তুরীর ঘ্রাণে।

কস্তুরী সংগ্রহকারীরা এই সুগন্ধিকে প্রায় প্রকৃত অবস্থায় রাখেন না; সচরাচর অন্য পদার্থের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করেন। অন্য পদার্থের মধ্যে রক্ত বিশেষ একটি উপাদান। শুকিয়ে যাওয়া রক্তের সঙ্গে কস্তুরীর বিশেষ সাদৃশ্য আছে । কস্তুরীর সুবাসেও আছে বৈচিত্র্য এবং এটি ভিন্ন ভিন্ন নামেও

সুগন্ধি ফুলের মতোই যুগ যুগ ধরে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে কস্তুরী মৃগ। এই মৃগ অর্থাৎ হরিণ এক প্রজাতির পুরুষ হরিণ। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক ডিয়ার’। এরা খুব লাজুক স্বভাবের। তাই নিরিবিলি বাস করে। বিচরণ করে একান্ত নির্জনে।

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল । এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

কস্তুরী মৃগের ওপরের মাড়ি থেকে গজদন্তের মতো দুটি দাঁত ছোট আকারে বের হয়। এ ধরনের দাঁত সব প্রজাতির হরিণের ক্ষেত্রে দেখা যায় না। এই দেখেই কস্তুরী মৃগ সনাক্ত করা হয়।

এই প্রজাতির হরিণ আত্মরক্ষায় পটু। কিন্তু তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখতে পারে না, কারণ এদের দেহের তীব্র ঘ্রাণ। এই ঘ্রাণ অনুসরণ করে শিকারি ঠিকই এদের সন্ধান পেয়ে যায়। এই হরিণের নাভি থেকেই মূলত এই সুগন্ধি দ্রব্য সংগ্রহ করা হয়।

পুরুষ হরিণের নাভি মুখের গ্রন্থিতে এক বিশেষ ধরনের কোষের জন্ম হয়। এই কোষ যখন পূর্ণতা লাভ করে তখন এ থেকেই সুঘ্রাণ বের হতে থাকে। হরিণের ১০ বছর বয়সে সুগন্ধি কোষ পূর্ণতা লাভ করে। তবে মজার ব্যাপার হলো, যে হরিণটির নাভিতে এই কোষের জন্ম, সে নিজে কিছুই বুঝতে পারে না। তার নাকে যখন এই সুগন্ধ এসে লাগে তখন সে পাগলের মতো ছুটতে থাকে এই সুঘ্রাণের উৎসের সন্ধানে। অথচ সে বুঝতে পারে না যে, সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে তার নিজের দেহ থেকেই।

এই হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। কস্তুরীকোষের বাইরের দিকটায় থাকে এলোমেলো কিছু লোম। সেগুলো ছাড়িয়ে শুকনো কোষটিকে যখন জলেতে ভেজানো হয়, তখন পরিষ্কার কস্তুরী বেরিয়ে আসে। কোনো কোনো হরিণের মধ্যে পাওয়া যায় খুব কম পরিমাণে কস্তুরী। অপরদিকে এই প্রজাতির সকল হরিণের নাভিতে একই পরিমাণে কস্তুরী উৎপন্ন হয় না; হরিণের বয়স এবং পরিবেশভেদে কস্তুরীর পরিমাণের তারতম্য হয় । দেখা গেছে, এক কিলোগ্রাম কস্তুরী পাওয়ার জন্য প্রায় দুই হাজার হরিণ শিকার করতে হয়।

কস্তুরী যখন সংগ্রহ করা হয় তখন এর গন্ধ এত উগ্র থাকে যে হরিণের নাভিকোষ কেটে নেওয়ার সময় শিকারিরা মোটা কাপড় দিয়ে নিজেদের নাক বেঁধে নেয়। অনেক সময় এ গন্ধ সহ্য করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কারো কারো চোখ, নাক থেকে জল ও মুখ থেকে লালা ঝরা শুরু হয়। এমনকি জীবনহানিও ঘটে। ...

- সংগ্রহ

Sunday, July 28, 2019

কেবল , ৫ মেশালি... একটু অন্য রকম

* জোকস-1
পল্টু : আচ্ছা, বিয়ের পর তোরা দু’জন কি সুখে আছিস?
বল্টু : অবশ্যই। প্রতি সপ্তাহেই আমরা রেস্তোরাঁয় খেতে যাই। খাওয়া শেষে কিছুক্ষণ পার্কে হেঁটে বেড়াই। মনের আনন্দে গান গাই।
পল্টু : বাহ! সপ্তাহের কোন দিনটায় যাস তোরা?
বল্টু : ও যায় বুধবার, আর আমি শুক্রবার।
* জোকস-2
বল্টু : বুঝলি পল্টু , সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
পল্টু : কেন?
বল্টু : মেয়েটা কানে কম শোনে।
বল্টু : কী করে বুঝলি?
বল্টু : আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!


* জোকস-3
প্রেমিক তার প্রেমিকাকে বলছে-
প্রেমিক: প্রেয়সী আমার, তোমার সঙ্গে আমি আমার সব কথা শেয়ার করতে চাই। আমার সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না… সব!
প্রেমিকা: শুরুটা তাহলে তোমার এটিএম কার্ডের পাসওয়ার্ড দিয়েই হোক।
* জোকস-4
স্বামী: আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কী জানতে চাও বলো?
স্ত্রী: আমিও। আচ্ছা আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোনো মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী: না, তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কী!
স্ত্রী: তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!

* জোকস-5

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার একপর্যায়ে ব্যাগ গোছাতে শুরু করলেন স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললো-
স্ত্রী: আর জীবনে কোনোদিন আমি এমুখো হব না। থাকো তুমি একলা। আমি চললাম বাবার বাড়ি।
স্বামী: যাও যাও। আর এই নাও, যাওয়ার ভাড়াটা নিয়ে যাও।
স্ত্রী: আর ফেরার ভাড়াটা কে দেবে শুনি?

*************************************

কোন টা সবথেকে ভালো লাগলো ?
নিচে কমান্ট করে জানাও

Saturday, July 27, 2019

MIND CHANGING CONCEPT

জার্মানির এক নামকরা ব্যাংকে ব্যাংক ডাকাতির সময় ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, "কেউ কোনো নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের, কিন্তু জীবন গেলে যাবে আপনার আর তাই ভাবনা চিন্তা করে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করুন।"
এই কথা শোনার পর, সবাই শান্ত হয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে শুয়ে পড়েছিল। এই ব্যাপারটাকে বলে "Mind Changing Concept”, অর্থাৎ মানূষের ব্রেইনকে আপনার সুবিধা অনুযায়ী অন্যদিকে কনভার্ট করে ফেলা।
সবাই যখন শুয়ে পড়েছিল, তখন এক সুন্দরী মহিলার কাপড় অসাবধানতা বসত তার পা থেকে কিছুটা উপরে ঊঠে গিয়েছিল এমন সময় ডাকাত দলের সর্দার তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো, "আপনার কাপড় ঠিক করুন! আমরা এখানে ব্যাংক ডাকাতি করতে এসেছি, রেপ করতে না।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Being Professional”, অর্থাৎ আপনি যেটা করতে এসেছেন, সেটাই করবেন। যতই প্রলোভন থাকুক অন্যদিকে মনোযোগ দেওয়া যাবে না।
যখন ডাকাতরা ডাকাতি করে তাদের আস্তানায় ফিরে এলো তখন এক ছোট ডাকাত(এমবিএ পাশ করা) ডাকাত দলের সর্দার(যে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে)কে বললো, "বস চলেন টাকাটা গুনে ফেলি"
ডাকাত দলের সর্দার মুচকি হেসে বললো, তার কোনোই প্রয়োজন নেই, কেনোনা একটু পরে টিভি ছাড়লে নিউজ চ্যানেলগুলোই বলে দেবে আমরা কতো টাকা নিয়ে এসেছি।
এই ব্যাপারটাকে বলে "Experience"। অভিজ্ঞতা যে গতানুগতিক সার্টিফিকেট এর বাইরে গিয়েও কাজ করতে পারে, ইহা তার একটি ঊৎকৃষ্ট প্রমাণ।
ডাকাতরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই ব্যাংক এর এক কর্মচারি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে ছুটে এসে বললো, স্যার তাড়াতাড়ি চলেন পুলিশকে ফোন করি, এখনই ফোন করলে ওরা বেশিদূর যেতে পারবে না। ব্যাংক ম্যানেজার কর্মচারিকে থামিয়ে দিয়ে বললো, ওদেরকে আমাদের সুবিধার জন্যই এই ২০ মিলিয়ন টাকা নিয়ে যেতে দেওয়া উচিৎ, তাহলে আমরা যে ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেছি, তা এই ডাকাতির ভিতর দিয়েই চালিয়ে দেওয়া যাবে।
এই ব্যাপারটাকে বলে, Swim with the tide, অর্থাৎ নিজের বিপদকেও বুদ্ধি দিয়ে নিজের সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করা।
কিছু সময় পরেই, টিভিতে রিপোর্ট আসলো, ব্যাংক ডাকাতিতে ১০০ মিলিয়ন টাকা লোপাট। ডাকাতরা সেই রিপোর্ট দেখে বারবার টাকা গুনেও ২০ মিলিয়ন এর বেশি বাড়াতে পারলো না। ডাকাত দলের সর্দার রাগে ক্রুদ্ধ হয়ে বললো, "শালা আমরা আমাদের জীবনের ঝুকি নিয়ে, এতো কিছু ম্যানেজ করে মাত্র ২০ মিলিয়ন টাকা নিলাম আর ব্যাংক ম্যানেজার শুধুমাত্র এক কলমের খোঁচাতেই ৮০ মিলিয়ন টাকা সরিয়ে দিল। শালা চোর-ডাকাত না হয়ে পড়াশোনা করলেই তো বেশি লাভ হত।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Knowledge is worth as much as gold!" অর্থাৎ অসির চেয়ে মসী বড়।
ব্যাংক ম্যনেজার মন খুলে হাসছে, কেনোনা তার লাভ ৮০ মিলিয়ন টাকা। ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেও সে আরও ১০ মিলিয়ন টাকা এই সুযোগে তার নিজের পকেটে ঢুকিয়ে ফেলেছে।
এই ব্যাপারটাকে বলে,
"Seizing the opportunity.” Daring to take risks!
অর্থাৎ সুযোগ থাকলে তাকে কাজে লাগানোই উচিৎ...!

২৫ বছরেই মাথার চুল সাদা !!!! কিন্তু কেন?

তরুণ বয়সে চুল পাকার কারণ হতে পারে মানসিক চাপ, দুষণ কিংবা অসুস্থতা। একটা সময় ছিল যখন ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সে গিয়ে মানুষের চুল পাকা শুরু হতো। তবে বর্তমানে ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সেই এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন অনেকেই।
বিভিন্ন বয়সের মানুষের মাঝে এটি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে অল্প বয়সে চুল পাকার কারণগুলো এখানে জানানো হল।
দুষিত আবহাওয়া: পরিবেশে মিশে থাকা দুষিত উপাদান শরীরের তৈরি করে ‘ফ্রি র‌্যাডিকাল’ বা মুক্ত মৌল। এই মুক্ত মৌল ‘মেলানিন’ নষ্ট করে, ফলে চুলের বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া দ্রুত হয়ে যায় এবং অকালে চুল ধুসর হয়।
মানসিক চাপ: মানসিক চাপ আমাদের অনেক ধরনের ক্ষতির পেছনে দায়ী, যার মধ্যে অকালে চুল পেকে যাওয়াও রয়েছে। ‘ক্রোমেজোম’য়ে জিনের ঘনত্ব বেড়ে যায় অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে, ফলে চুলে রং পরিবর্তন হয়। তাই চুলের রং ধরে রাখতে চাইলে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
ধূমপান: শুধু সরাসরি নয়, পরোক্ষ ধূমপানের কারণেও চুল ধুসর বর্ণ ধারণ করতে পারে। যারা ধূমপান করেন তাদের অকালে চুল পেকে যাওয়ার আশঙ্কা অধূমপায়ীদের তুলনায় আড়াই গুন বেশি।
হরমোনজনীত পরিবর্তন: অকালে চুল পাকার একটি অন্যতম কারণ শরীরে হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন। পাশাপাশি এই কারণে চুলের ঘনত্ব, রং এবং বাইরের আস্তরেও পরিবর্তন আসতে পারে। এই প্রক্রিয়া সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর শুরু হয় যখন চুলে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখা যায়।
পুষ্টিহীনতা: খাদ্যাভ্যাসে যদি সকল প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকে তবে অকালেই চুল পাকা শুরু হতে পারে। বিশেষত ভিটামিন বি টুয়েলভ’য়ের অভাবে চুল রুক্ষ, পাতলা এবং ধুসর বর্ণ ধারণ করে।
দূষিত খাবার -  আমরা যা খাচ্ছি তার প্রায় সবটাই মুলতঃ কেমিক্যাল বা ভেজাল মিশ্রিত যা আমাদের শরীরে টক্সিন লেভেল কে বাড়িয়ে দিচ্ছে, এটাও একটা মুল কারন ।
পারিবারিক কারণ: অকালে চুল পাকার আরেকটি বড় কারণ হল বাবা-মায়ের অকালে চুল পেকে যাওয়া। অনেকসময় চুলে রং পরিবর্তন মানুষের জীন প্রভাবিত করে।

ওয়েট ওয়াইপস / ভেজা টিস্যু

গরমে ঘর থেকে বের হলেই শুরু হয় শরীর ঘামানো। ঘামে ভেজা শরীরেই ছুটতে হয় গন্তব্যে। অস্বস্তি এড়াতে অনেকেই ভরসা হিসেবে বেছে নেন ওয়েট ওয়াইপস। মানে, ওয়েট টিস্যু আর কি। ধুলোবালি, ঘামের আঠালো ভাব আর আশেপাশের মানুষের গায়ের গন্ধ এড়াতে ভেজা টিস্যুর এক প্রলেপেই যেন শান্তি মেলে।

সুগন্ধি এই টিস্যু অনেকে মেকআপ তোলার পর মুখ মুছতেও ব্যবহার করেন। তারা মনে করেন, মেকআপ ব্যবহারে ত্বকের যা ক্ষতি হয় তা থেকে খানিকটা হলেও রক্ষা করে এই টিস্যু। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শোনেন এই ওয়েট টিস্যুই ক্ষতি করছে আপনার! না, ভুল পড়ছেন না। চিকিৎসকেরা এই ভেজা টিস্যুকেই রীতিমত ঘাতক বলে মনে করছেন। কিন্তু কেন?

শিশুর অ্যালার্জির কারণ :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি’-র গবেষক জন কুক মিলসের গবেষণায় উঠে উঠেছে ওয়েট টিস্যুর বেশি কিছু ক্ষতিকারক দিক। তার মতে, এই টিস্যু ব্যবহারে শিশুদের ত্বকের অ্যালার্জি বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কারণ এতে রয়েছে সোডিয়াম লরিল সালফেট নামের একটি উপাদান যা শিশু ও বয়স্কদের স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর।

Friday, July 26, 2019

অনেকটা ওজন কমাতে চান? পেট ভরে আলু খান!

অস্বাভাবিক হারে ওজন বেড়ে গিয়েছে? কিছুতেই এই বাড়তি ওজন কমাতে পারছেন না? ওজন ঝরাতে পাত থেকে কি আলু সরিয়ে দিয়েছেন? তাহলে ভুল করেছেন! কে বলে আলু খেলে ওজন বাড়ে? সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল! উল্টে আলু খেলেই ঝটপট কমবে ওজন। বিশ্বাস হচ্ছে না! জেনে নিন এ বিষয়ে কী বলছেন গবেষকরা...
‘ইয়োরোপিয়ান ফুড ইনফরমেশন কাউন্সিল’-এর গবেষকদের দাবি, সঠিক পদ্ধতি মেনে খেতে পারলে আলুতে ওজন বাড়বে না, উল্টে কমবে! তবে তাই বলে আলু দিয়ে তৈরি মশলাদার রান্না পেট পুরে খেলে কোনও ফল হবে না। তাঁদের মতে, আলু সহজেই হজম হয়ে যায়। আলু ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরকে তরতাজা রাখতেও সাহায্য করে! এ ছাড়া সামান্য পরিমাণে আলু খেলেই পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকে। তাই শরীরের বাড়তি ওজন দ্রুত ঝরাতে চাইলে ডায়েটে শুধু আলু রাখলেই চলবে। তবে এ ক্ষেত্রে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।
১) টানা অন্তত পাঁচ দিন পেট ভরে শুধু আলু সেদ্ধ খেতে হবে। এই পাঁচ দিনে অন্য কোনও খাবার খাওয়া চলবে না।
২) আলুর এই বিশেষ ডায়েটে থাকাকালীন চা, কফি খেলেও তা দুধ ছাড়াই খেতে হবে।
৩) আলুর এই বিশেষ ডায়েটে থাকাকালীন এই পাঁচ দিন কোনও রকম ভারী ব্যায়াম বা পরিশ্রমসাধ্য কসরত করবেন না।
৪) এই পাঁচ দিন নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধ খেতেই পারেন। তবে কোনও রকম ফুড সাপ্লিমেন্ট খাওয়া চলবে না।

৫) শুধু শুধু সেদ্ধ আলু একেবারেই খেতে না পারলে, এর সঙ্গে সামান্য নুন মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে অন্য কোনও মশলা বা মুখরোচক চাট মশলা যাতীয় কিছু দেওয়া চলবে না!
মাসের পর মাস কষ্ট করে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরিয়ে মেদ কমানোর কথা ভাবার আগে আলুর এই বিশেষ ডায়েট পাঁচ দিন মেনে চলুন আর দেখুন কতটা ওজন কম হল!

প্লাস্টিকের পাত্র কত বার ব্যবহার করা নিরাপদ?

প্লাস্টিকের বোতলে আমরা অনেকেই জল রাখি, জল খাই। প্লাস্টিকের তৈরি পাত্রে খাবার রাখি। অনেকেই খেয়াল করে থাকবেন, প্রতিটি প্লাস্টিকের বোতল বা পাত্রের নীচে ত্রিভুজাকৃতি ছাঁচের মধ্যে কিছু নম্বর লেখা থাকে। এই নম্বরই নির্দেশ করে প্লাস্টিকের তৈরি ওই পাত্রটি কত দিন বা কত বার ব্যবহার করা উচিত। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন নম্বরের কী মানে...
১) ত্রিভুজের মধ্যে ‘১’ লেখা থাকলে তার অর্থ হল, পাত্রটি পলিথাইলিন টেরেপথ্যালেট জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি। অর্থাৎ, এই প্লাস্টিকের পাত্রগুলি মাত্র এক বারই ব্যবহারযোগ্য। একবারের বেশি এগুলি ব্যবহার করা মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।
২) যদি পাত্রের নীচে ত্রিভুজের মধ্যে ‘২’ লেখা থাকে তাহলে তার অর্থ হল, পাত্রটি ঘন, অস্বচ্ছ পলিথিন বা এইচডিপিই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি। ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পু, টয়লেট ক্লিনারের বোতল এই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি হয়। এগুলিতে খাবার বা পানীয় জল রাখা মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।
৩) পাত্রের নীচে ত্রিভুজের মধ্যে ‘৩’ লেখা থাকলে তার অর্থ হল, এই ধরনের পাত্র পলিভিনিল ক্লোরাইড বা পিভিসি দিয়ে তৈরি। খাবারের শক্ত মোড়ক বা রান্নার তেলের পাত্র এই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি করা হয়। একবারের বেশি এগুলি ব্যবহার করা মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।
Meaningful symbols of Plastic containers
৪) যদি পাত্রের নীচে ‘৪’ লেখা থাকে তাহলে তার অর্থ হল, এই ধরনের পাত্র এলডিপিই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি। এই ধরনের পাত্রে একাধিকবার পানীয় জল বা খাবার রাখা যেতে পারে। তবে সপ্তাহ খানেকের বেশি ব্যবহার না করাই ভাল।
৫) যদি পাত্রের নীচে ত্রিভুজের মধ্যে ‘৫’ লেখা থাকে তাহলে তার অর্থ হল, এই ধরনের পাত্র ব্যবহার করা একেবারে নিরাপদ। সসের বোতল, জলের বোতল বা সিরাপের বোতল এই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি।

৬) পাত্রের নীচে ত্রিভুজের মধ্যে ‘৬’ লেখা থাকলে তার অর্থ হল, এই ধরনের পাত্র পলিস্টিরিন বা স্টাইরোফোম জাতীয় উপাদান দিয়ে তৈরি। এই জাতীয় পলিথিন দিয়ে তৈরি পাত্রে খাবার গরম করা মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। আর বেশি ব্যবহার না করাই ভাল।
৭) যদি পাত্রের নীচে ত্রিভুজের মধ্যে ‘৭’ লেখা থাকে তাহলে তার অর্থ হল, এই ধরনের পাত্র ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। খাবার বা কোনও রকম পানীয় রাখা একেবারেই উচিত নয়।

হাই ব্লাড প্রেসার? সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনুন

তিসি বললেই আমাদের বেশির ভাগেরই তিসির তেলের কথাই মাথায় আসে। আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী এই তিসির বীজ। ১০০ গ্রাম তিসির বীজে ক্যালোরি রয়েছে ৩৩৫, শর্করা রয়েছে ২৮.৮৮ গ্রাম, প্রোটিন রয়েছে ১৮.২৯ গ্রাম, ২৭.৩ গ্রাম ফ্যাট, ৮ গ্রাম ফাইবার ও আরও একাধিক পুষ্টিগুণ। জানেন কি এই তিসির বীজের সাহায্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা যায়? জেনে নিন তার পদ্ধতি...
তিসি বীজের উপকারিতা:
তিসি বীজে রয়েছে আলফা লিনোলিক অ্যাসিড যা হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা প্রতিরোধ করে।
তিসি বীজ রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তিসিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ‘ফাইটো অ্যাস্ট্রজেনিক লিগ্নান্স’ নামের উপাদান যা শরীরে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে। এ ছাড়া তিসি বীজ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন তাঁরা তিসি বীজের চা খেয়ে দেখতে পারেন। উপকার পাবেন। আসুন এ বার জেনে নেওয়া যাক তিসি বীজের চা বানানোর পদ্ধতি...
তিসি বীজের চা বানানোর পদ্ধতি:
একটি পাত্রে দেড় কাপ জল মাঝারি আঁচে গরম করুন।
জল ফুটে উঠলে তার মধ্যে ১ চামচ তিসি বীজ দিয়ে আরও মিনিট পাঁচেক ফুটিয়ে নিন।
এ বার আঁচ থেকে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে এর সঙ্গে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিয়ে খেয়ে দেখুন এই চা। নিয়মিত, দিনে অন্তত এক কাপ করে তিসি বীজের চা খেতে পারলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা।
অক্সফোর্ডে চালু হয়েছে নতুন শব্দ Ze (জি)
উদাহরণঃ
Ze is my friend= ও আমার বন্ধু।
.
লিঙ্গভেদ দূরীকরণ এবং তৃতীয় লিঙ্গকেও শব্দে অন্তর্ভুক্ত করতে Ze একটা যুগান্তকারী প্রচলন হতে যাচ্ছে।
যেমন ধরুন He মানে তিনি (ছেলে অর্থে), She মানেও তিনি (মেয়ে অর্থে) তাহলে হিজড়াদের বেলায় কি বলা হবে?
# Ze এই প্রশ্নের সমাধান। Ze মানে তিনি, হোক তিনি পুরুষ, মহিলা কিংবা হিজড়া।
He/She, His/Her ইত্যাদি শব্দ লিঙ্গবৈষম্য তৈরিতে প্রভাবক হিসাবে কাজ করে এবং He/She এর বাইরে যেসব মানুষ আছে তাদের অবজ্ঞা করা হয়।
Ze হবে এসব লিঙ্গবোধক শব্দের পরিপূরক যাতে কেউই আলাদা পরিচয় পাবেনা এবং হিজড়াদের অধিকারও ক্ষুণ্ণ হবেনা।
খুশির খবর হলো, শীঘ্রই শব্দটি অক্সফোর্ড ডিকশনারি ছাপিয়ে সারা বিশ্বে ব্যবহৃত হতে যাচ্ছে!
.
Practice: I Like zer very much (আমি তাকে খুব পছন্দ করি)

ব্যাংক জালিয়াতি

#জালিয়াতির নতুন কেরামতি--
গতকাল প্রায় দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলো।
ফোন তুলতেই সুরেলা সুমধুর কন্ঠে একটি মহিলা জানালো-খুব দুঃখিত স্যার, 
আমি অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করছিলাম, ভুলকরে আমার মোবাইলের নং টার জায়গায় আপনার মোবাইলের নং টা দেওয়া হয়ে গেছে,কারণ, আপনার আর আমার মোবাইল নং টায় অনেক মিল আছে।তাই ভুল করে ফেলেছি।এটা টাইপিং মিষ্টেক, একটু পরেই আপনার মোবাইলে একটা ওটিপি আসবে,
প্লিজ ওটা মেসেজ বা রিং করে দেবেন ? নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে আবার ২৪ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।
আমার মোবাইলে সত্যিই একটা ওটিপি এলো।একটু পরেই অন্য আরেকটা নং থেকে আবার সেই সুরেলা কন্ঠি-স্যার ওটিপি টা এসেছে,প্লিজ আমাকে জানান। হঠাৎ মাথায় এলো তাই, বললাম যে ফোন নং টা দিতে গিয়ে আমার নং টা দিয়েছেন সেটা থেকে একটা কল করুন তো। জবাব এলো-ঐ নং টায় এক্কেবারে ব্যালেন্স নেই, 
তাই এই নং থেকে কল করছি। আপনি কি একজন মহিলাকে অবিশ্বাস করছেন?লাইনটা বন্ধ হয়ে গেলো।
মেসেজ এলার্ট দিয়ে আমার ব্যাঙ্কের মেসেজ এলো-- 
"আপনি কি আপনার নেট ব্যাঙ্কিং এর পাসওয়ার্ড চেন্জ এর জন্য রিকোয়েস্ট করেছেন, তাহ'লে পাঠানো ওটিপি টা ব্যাবহার করুন,না রিকোয়েস্ট করে থাকলে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন"।
মাথা গরম হয়ে গেলো, সঙ্গে সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় নং এ ফোন করলাম, জবাব এলো-সার্ভিস এরিয়ার বাইরে তাই যোগাযোগ সম্ভব নয়।
এটা একটা নতুন ভাবে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির প্রচেষ্টা।আমি দু'টো নং ই ব্যাঙ্কে জানিয়ে দিয়েছি।তাই, সবারই কাছে অনুরোধ এই খবরটা যতোজনকে পারেন ফরোয়ার্ড করুন ও নিরাপদে থাকুন।

World Health Organization (WHO) recognised ACUPUNCTURE

In 2003, the World Health Organization (WHO) listed a number of conditions in which they say acupuncture  has been proven effective.
These include: