Sunday, November 17, 2013

আম-আদমির জন্য (আলঝেইমার’স ডিজিজ / Alzheimer’s disease কি)

মানুষ বৃদ্ধ হলে স্মরণ শক্তি কমে যায় (dementia) এটা আমাদের মাঝে খুবই প্রচলিত একটি ধারণা। ধারনাটা যে খুব একটা ভুল তাও কিন্ত নয়। ৪৫ বৎসর বয়সের পর বিশাল অংশের একদল লোকের স্মরণ শক্তি কমে যেতে শুরু করে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে সব কিছু ভুলে যাবার প্রবণতাও। এই ধরণের বুদ্ধিবৈকল্য বা স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়ার কারণ যে সকল রোগ তার প্রধান রোগটির নাম আলঝেইমারস রোগ। ১৯০৬ সালে জার্মান মনোচিকিৎসক Alois Alzheimerসর্বপ্রথম এ রোগটির বর্ণনা দেন, আর তার নাম অনুসারেই এ রোগের এমন নাম রাখা হয়।
এ রোগের সঠিক কারণ কি তা কিন্ত এখন ও জানা যায়নি তবে সাম্প্রতিক গবেষনা গুলো দাবী করছে; যে সকল উপাদান বা নিউরোট্রান্সমিটার (neurotransmiter) এর আদান প্রদান এর মাধ্যমে মস্তিস্ক তাদের কার্য সম্পাদন করে তাদের সমস্যার কারণেই এই রোগটি হয়ে থাকে। পরিসংখান অনুযায়ী শতকরা ১৫ ভাগ রোগীই এ রোগে আক্রান্ত হন পারিবারিক উত্তরাধিকার সূত্রে (familial inheritance), আর শতকরা ১ থেকে ৫ শতাংশ রোগের কারন হলো জেনেটিক (genetic)। এ রোগ হলে মস্তিস্কের পরিমান ছোট (atrophy) হয়ে আসতে থাকে, বিশেষ করে সেরিব্রাল কর্টেক্স (cerebral cortex) এবং হিপোক্যাম্পাস (hippocampus) উল্লেখযোগ্য ভাবে আকারে কমতে (atrophy) থাকে।
আগেই বলেছি আলঝেইমারস রোগ হলে রোগীর স্মৃতি শক্তি কমে যেতে শুরু করে। রোগী সাম্প্রতিক (short term) এবং অতীত (long term) দুই ধরণের স্মৃতিই বিস্মৃত হয়ে যান, যদিও সাম্প্রতিক ঘটনা গুলো ভুলে যাবার হারটাই অধিক। এছাড়া এ সকল রোগীর মাঝে দ্বিধা (confusion), খিটখিটে স্বভাব (irritation), উদ্ধ্যত ভাব (aggression), বিষন্নতা-অবসাদ, বাকশক্তিহীনতা বা অন্যের কথা বোঝার ক্ষমতা লোপ পাওয়া (aphasia) সহ নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে তিনি তার এই সমস্যা গুলো বুঝতে পারেন না এমন কি তার মনে এ বিশ্বাস জন্মায় যে তার এ ধরনের কোন সমস্যাই নেই। এর ফলে অনেক সময়ই ব্যক্তিটি পারিবারিক ভুলবোঝাবুঝির শিকার হন এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে তার একটি বৈরি সম্পর্ক তৈরী হয়; ফলস্বরূপ তিনি চরম একাকীত্বে ভুগতে থাকেন।
এমন রোগ হলে পরিবারের প্রবীণ সদস্যটিকে একজন নিউরোবিশেষজ্ঞের নিকট নিয়ে যাওয়া উচিত। সাধারণত চিকিৎসক সাহেব রোগীর ইতিহাস জেনে এবং তার আত্মীয়দের সাথে কথা বলেই রোগটি নিশ্চিত করতে পারেন। তবে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় সিটি স্ক্যান (CT scan), এম-আর-আই (MRI), স্পেক্ট (SPECT-single photon emission computed tomography), পেট স্ক্যান (PET-positron emission tomography) এসব পরীক্ষা করে অনেক সময় নিশ্চিত হতে হয় রোগীর এর সাথে মস্তিস্কের অন্য কোন রোগ আছে কিনা।
দুর্ভাগ্যজনক হলো আলঝেইমার রোগের এখনো সঠিক কোন চিকিৎসা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়ে উঠেনি। তবে পরিবারের আপনজনেরা সহানুভুতিশীল হলে এবং সহমর্মিতা সহ ব্যক্তিটিকে একটি সঠিক স্নেহময় পরিবেশ তৈরী করে দিলে তার জন্য একটি অর্থবহ জীবন যাপন সম্ভবপর হয়ে উঠতে পারে।
বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যায় যে, যেসকল ব্যক্তি মধ্যবয়সে বিভিন্ন বুদ্ধিভিত্তিক কাজ (যেমন লেখালেখি, বইপড়া, যন্ত্রসংগীত বাজানো), বিভিন্ন সামাজিক গঠন/সেবামূলক কাজ, Board game খেলা (দাবা, cross word puzzle) ইত্যাদি কাজে ব্যস্ত থাকেন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান তাদের মাঝে এ রোগ হবার প্রবণতা কম। অন্যদিকে যারা অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ রোগে ভোগেন বা ধুমপায়ী তাদের মধ্যে এ রোগ হবার প্রবণতা অপেক্ষাকৃত ভাবে বেশী।
উৎসাহের কথা হলো অতিসম্প্রতি আলঝেইমার রোগের উপশমে DONEPEZIL, GALANTAMINE, MEMANTINE, RIVASTIGMINE নামক কিছু অসুধ আবিস্কৃত হয়েছে। এদের কার্যকারীতা শতভাগ না হলেও অনেক ক্ষেত্রেই এরা রোগ উপশমে আশানুরূপ প্রমাণ রেখেছে। তবে বাস্তবতা হলো এই যে বার্ধক্যে উপনীত হলে আমরা যে কেউই এমন একটি রোগের শিকার হয়ে উঠতে পারি, তাই আমাদের সকলের উচিত এমন রোগীদের সহানুভুতির দৃষ্টিতে দেখা এবং আমাদের নিজেদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একটা সুন্দর  পৃথিবীর পরিবেশ সৃষ্টির প্রয়াস অব্যাহত রাখা।

কালেকটেড

Saturday, November 16, 2013

‘টাইজেন' কি?

‘টাইজেন"

সিম্বিয়ানের মজা শেষ হতে না হতেই যে অপারেটিং সিস্টেম সবার মন জয় করতে পেরেছে তা হল অ্যান্ড্রয়েড। গুগলের এই ফ্রি অপারেটিং সিটেমের ব্যবহারবান্ধব ফিচার সবার কাছেই নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পেরেছিল। কিন্তু এরই মধ্যে একে টেক্কা দিতে চলে আসছে নতুন নতুন আরো অপারেটিং সিস্টেম। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি যেটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হল ‘টাইজেন” ।

‘টাইজেন’ অ্যান্ড্রয়েড এর মতই এক ধরনেরর অপারেটিং সিস্টেম। আর এটা নিয়ে সব চেয়ে বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা করছে স্যামসাং। আর তারাই চাচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড এর বদলে মানুষ টাইজেনের দিকে ঝুঁকুক। এর কারণ অ্যান্ড্রয়েড অনেক কোম্পানি ব্যবহার করলেও টাইজেন একদমই নতুন। তাই কোনভাবে যদি মানুষকে এর দিকে নিয়ে আসা যায়, তবে বিশাল অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মার্কেট দখল করতে পারবে স্যামসাং। আর এতে করে গুগলকে যে লাইসেন্স ফি দিতে হয় সেটাও তাদের সাশ্রয় হবে। তাই এক ঢিলে দুই পাখি মারার বিশাল পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নেমেছে স্যামসাং।

টাইজেন হচ্ছে লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম। এটি ডেভেলপ করে ব্যবহারযোগ্য করার জন্য এর সাথে ইতোমধ্যে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে ৩৬টি বিশ্বখ্যাত কোম্পানি। এর মধ্যে কোনামি, ম্যাকাফি, প্যানাসনিক, দি ওয়েদার চ্যানেল এবং ইবে অন্যতম। ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে থাকা Appbackr নামের কোম্পানির ট্রেভর কর্নওয়েল জানান, আরও দক্ষ কোডিং-এর প্রতিশ্রুতি এবং আইওএস বা অ্যান্ড্রয়েডের বাধা ভেঙে ডেভেলপারদের এইচটিএমএল ৫, সিএসএস এবং জাভাস্ক্রিপ্টে কোডিং করার সুবিধা দেয় টাইজেন। যা এসব কোম্পানিকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছে।

টাইজেন জানিয়েছে, তারা চাচ্ছে আরও কোম্পানি তাদের সাথে চুক্তি করতে চাইলে তারা হাসিমুখেই তাদের সাথে যুক্ত হবে। এর কারণ হিসেবে তারা জানান, যত বেশি কোম্পানি তাদের সাথে থাকবে তাদের প্রচারও ততটা বাড়বে। আর এতে করে বাজারে আসার আগেই এর গ্রাহক তৈরি হয়ে যাবে।

টাইজেন তৈরি হয়েছে নোকিয়া আর ইন্টেলের ‘মিগো’ অপারেটিং সিস্টেমকে ডেভেলপ করে। এর সাথে আছে স্যামসাং বাডা ওএস, যা নিজেদের অপারেটিং সিস্টেমকে কাজে লাগিয়ে অ্যান্ড্রয়েড এর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে টাইজেনকে দাঁড় করাচ্ছে। যে কারণে বোঝা যাচ্ছে কয়েক ধরনের প্রযুক্তির মেলবন্ধন ঘটেছে এখানে। সব মিলিয়ে সহজেই আন্দাজ করা যায় কোরিয়ান কোম্পানি স্যামসাং কতটা উঠেপড়ে লেগেছে টাইজেনকে তুলে ধরতে।

নানা ধরনের ইলেক্ট্রনিক কোম্পানি আর গেম পাবলিশাররাও যুক্ত হয়েছে টাইজেন নিয়ে কাজ করতে। এদের সবার নাম প্রকাশ করা হয় টাইজেনের ডেভেলপার সামিটে। এদের বিভিন্ন প্রতিনিধির কাছ থেকে জানা গেছে টাইজেনের ফ্লেক্সিবিলিটি আর ওপেনসোর্স পরিবেশের কারণেই এরা আগ্রহ দেখাচ্ছে এই নতুন অপারেটিং সিস্টেমের প্রতি। সেই সঙ্গে জাভাস্ক্রিপ্টে কোডিং করা কিংবা এইচটিএমএলে কোডিং করার মত সুবিধা এর প্রতি ডেভেলপার কোম্পানিদের আগ্রহের অন্যতম কারণ।

এ ধরনেরর কিছু সুবিধা দিয়ে ফায়ারফক্সের ওএস অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসলেও তা অ্যান্ড্রয়েড এর জনপ্রিয়তায় খুব একটা প্রভাব ফেলতে পারেনি। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্য আর যুক্তরাষ্ট্রের কিছু জায়গায় এর মোটামুটি জনপ্রিয়তা লক্ষ করা যায়। তাই একে অ্যান্ড্রয়েড এর প্রতিদ্বন্দ্বী বলা যায় না।

তাই সবাই অপেক্ষা করছে, যে টাইজেন নিয়ে সবার এত আগ্রহ, এত আলোচনা সেটা কেমন করে বাজারে আসে। কিন্তু সেটা দেখার জন্য আরও বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এ বছরের শেষে এটা বাজারে ছাড়ার কথা থাকলেও এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না।




সূত্র: উকিপিডিয়া and TunerPage

Thursday, November 14, 2013

SOFTWARE ISILO, for readind homoeopathic books

ISILO : software needed to open the pdb books
software with serial key 


Homeopathic books in one folder

A bouquet of Homeopathic books in one folder

list of books

1. THE ENCYCLOPEDIA OF PURE MATERIA MEDICA By TIMOTHY F. ALLEN, A.M., M.D.
2. Keynotes And Characteristics With Comparisons of some of the Leading Remedies of the Materia Medica Henry C. Allen, M. D.
3.First Lessons in the Symptomatology of Leading Homœopathic Remedies by H. R. Arndt, M. D.
4.BONNINGHAUSEN’S CHARACTERISTICS MATERIA MEDICA & REPERTORY. by C. M. BOGER, M.D.
5. How To Use The Repertory with A Practical Analysis of Forty Homeopathic Remedies by Glen Irving Bidwell, M.D.
6. BŒNNINGHAUSEN’S CHARACTERISTICS MATERIA MEDICA by C. M. BOGER, M.D.
7. HOMŒOPATHIC MATERIA MEDICA by William BOERICKE, M.D
8. REPERTORY by Oscar E. BOERICKE, M.D
9. Studies in the Philosophy of Healing and others writing including The study of materia medica and taking the case 
C. M. BOGER
10. A SYNOPTIC KEY OF THE MATERIA MEDICA By Cyrus Maxwell BOGER
11. A DICTIONARY OF PRACTICAL MATERIA MEDICA By John Henry CLARKE, M.D.
12. The Genius of Homeopathy Lectures and Essays on Homeopathic Philosophy By Dr Stuart M. CLOSE
13. Practice of Homoeopathy By Paul F. Curie, M. D.
14. DECACHORDS  by A. Gladstone Clarke.
15. A DICTIONARY OF PRACTICAL MATERIA MEDICA By John Henry CLARKE, M.D.
16. KEY-NOTES TO THE MATERIA MEDICA by HENRY N. GUERNSEY, M.D
17. Chronic Diseases – Samuel Hahnemann
18. ORGANON OF MEDICINE by Hahnemann Samuel
19. SEVEN-HUNDRED RED LINE SYMPTOMS from COWPERTHWAITE’S MATERIA MEDICA Rewritten by J. W. Hutchison, M. D.
20. The Mnemonic Similiad by Stacy Jones
21. Kent’s Aphorisms and Precepts from extemporaneous lectures
22. CLINICAL CASES By Pr James Tyler Kent
23. LECTURES ON HOMOEOPATHIC PHILOSOPHY BY James Tyler KENT, A.M., M.D.
24. LECTURES ON HOMŒOPATHIC MATERIA MEDICA by JAMES TYLER KENT, A.M., M.D.
25. What the doctor needs to know in order to make a successful prescription By Dr James Tyler Kent
26. KENT’S NEW REMEDIES
27. KENT’S REPERTORY
28. LESSER WRITINGS by Dr J. T. KENT
29. Keynotes Of The Homoeopathic Materia Medica by Dr. Adolph VON LIPPE
30. Regional Leaders by E. B. Nash, M. D.
31. Leaders In Homoeopathic Therapeutics by E. B. NASH
32. The principles and Art of Cure by Homœopathy by HERBERT A. ROBERTS, M.D.
33. Compendium Mental diseases and their modern treatment By Professor Selden Haines Talcott (A.M., M.D., Ph.D)
34. THE PRESCRIBER  by John Henry Clarke

click---> HERE TO DOWNLOAD

all books in pdb format

If u need any help write to me or call 9609485657

Friday, November 1, 2013

হেমাচুরিয়া (Hematuria) বা প্রসাবের সঙ্গে রক্ত

হেমাচুরিয়া বলতে প্রসাবে রক্ত যাওয়াকে বোঝায়। এই রক্ত যাবার কারনে প্রসাবের রঙ ঘোলাটে দেখা যায় এবং কখনো কখনো তা গোলাপি বর্ণ ধারন করে। একজন সুস্থ্য মানুষের প্রসাবের সাথে কোনো রক্ত বা রক্ত কনিকা যাবেনা এটাই স্বাভাবিক। অবশ্য পরিনত সুস্থ্য মেয়ে / মহিলাদের প্রসাবে শুধুমাত্র মাসিক ঋতু চক্রের সময় কিছু রক্ত কণিকা পাওয়া যাওয়াটা স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়া হয়।
হেমাচুরিয়া অনেক কারনে হতে পারে তবে প্রধানত এটা কিডনির এবং মুত্রনালির নানাবিধ সমস্যার কারনেই হয়ে থাকে। কিডনি এবং মুত্রথলিতে ইনফেকশন, পাথর, টিউমার, ক্যান্সার বা টিবি হলে প্রসাবে রক্তকনিকা পাওয়া যেতে পারে,এছাড়া কিডনি কোনো কারনে আঘাত প্রাপ্ত হলে বা এ,জি,এন (AGN), পায়োলোনেফ্রাইটিস ইত্যাদি হলেও প্রসাবে রক্ত কনিকা পাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া ইউরেটার (Ureter) এবং ইউরেথ্রায় (Urethra) পাথর, টিউমার, ইনফ্লামেশন হলে এবং প্রষ্টেট গ্রন্থির ঘা অথবা ক্যান্সার হলেও হেমাচুরিয়া হতে পারে। কিডনির সমস্যার বাইরে রক্তজমাট বাধার সমস্যা (Bleeding disorder), এন্ডোকার্ডাইটিস, অস্বাভাবিক উচ্চ রক্ত চাপ (Malignant hypertension) এমনকি কিছু অসুধ সেবনের কারনেও হেমাচুরিয়া হওয়া সম্ভব।
কিডনি বিশেষজ্ঞগণ হেমাচুরিয়ার জন্য প্রসাব ও রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা, কিডনির বিভিন্ন প্রকার এক্সরে (Plain, Contrast), আলট্রাসনোগ্রাম, সিস্টোস্কোপি (Cystoscopy), বায়োপসি ইত্যাদি পরীক্ষা করিয়ে রোগের কারন নির্নয় করেন এবং চিকিৎসা করেন। হেমাচুরিয়ার চিকিৎসা পুরোপুরি এর কারন এর উপর নির্ভর করে। প্রসাবে রক্ত যাওয়া একটি আশঙ্কাজনক উপসর্গ  - তাই এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অতিসত্ত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

N.B- collected from net